“ক্রিকেটার্স ডায়েরী ইন করোনা!

Nayan
  • প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০
  • ৩৩৯ ভিউ
  • শেয়ার করুন

“ক্রিকেটার্স ডায়েরি ইন করোনা”। করোনার দিন গুলোতে ক্রিকেটখোরে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার Mehidy Hasan Miraz। শুনব তার ব্যক্তিগত দিনকাল কেমন যাচ্ছে, ক্রিকেট ও ক্রিকেটখোর নিয়ে কিছু কথা। চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। কনভারসেশন উইথ ফাইজা সুলতানা।

প্রশ্ন ১ঃ কেমন আছেন? ক্রিকেট যার রক্তে সেই মানুষ গুলোর মাঝে একজন আপনি কিন্তু অনেক দিন এই ক্রিকেটের জগত বন্ধ। হোম কোয়ারেন্টাইনের সময়ে দিনকাল কিভাবে কাটছে?
-মিরাজঃ এইতো আছি, আল্লাহর রহমতে ভালো। কোয়ারান্টাইন আসলে অনেক দিন হয়ে গেছে তো, বোরিং লাগছে। মাঠে ফিরছি না, খেলার ভিতর নাই, ব্যাট-বলও টাচ করতে পারছি না, বাসার ভিতর থাকতে হচ্ছে, এরকম সিচুয়েশন কখনও ফেস করিনি এজন্য বোরিং লাগছে।
প্রশ্ন ২ঃ আপনার এলাকার করোনার পরিস্থিতি কেমন? জনগণ করোনা মোকাবেলায় কত টুকু সচেতন বলে আপনার কাছে মনে হচ্ছে?
-মিরাজঃ করোনার এই পুরো সময়টা আমি বরিশালে ছিলাম। সেখানে গ্রাম্য পরিবেশ ভালো ছিল, সেভাবে আক্রান্তে কথা জানা যায়নি। তবে সচেতনতায় কিছু ঘাটতি আছে বলা চলে।
প্রশ্ন ৩ঃ দেশের এই অবস্থায় দরিদ্রদের জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং মুখর একটা অবস্থা। এটা নিয়ে আপনার মন্তব্য কি? এবং এই অবস্থায় দেশের বিত্তবানদের উদ্দেশ্যে যদি কিছু বলেন।
-মিরাজঃ দরিদ্র অসহায় মানুষজনের জন্য এই টাইমটা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। আমাদের সকলের উচিৎ নিজ নিজ জায়গা থেকে তাদেরকে সাহায্য করা। ইতিমধ্যে আপনারা দেখেছেন, সামর্থবানরা কম বেশি সাহায্য করে যাচ্ছে। ক্রিকেটারদের কথাই বলি, করোনার শুরুর দিকে ক্রিকেটাররা তাদের বেতনের ৫০ ভাগ ডোনেট করেছে। এর বাইরেও যে যার সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছে।
প্রশ্ন ৪ঃ করোনা মোকাবেলায় সবার উদ্দেশ্যে যদি কিছু বলেন।
-মিরাজঃ আমি শুধু একটা কথাই বলবো, সকল দায়িত্ব শুধু সরকারের নয়। এই ক্রাইসিস মোমেন্ট থেকে পরিত্রাণ পেতে আমাদের সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে। শুধু ক্রিকেটাররা না, যারা বিত্তবান আছেন, তারাও এসকল অসহায় মানুষের প্রতি নিজের সাধ্যমত সাহায্যের হাত আরও বাড়িয়ে দিন। সকলের উচিৎ ঘরে থাকা। প্রয়োজনে বাইরে যেতে হলেও সঠিকভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবো।
প্রশ্ন ৫ঃ এত বড় ছুটি সচারচর কখনো পাওয়া যায় না। তাছাড়া ক্রিকেটারদের পরিবারের সব সময় একটা আক্ষেপ থেকে যায় সেভাবে সময় দেয় না পরিবারকে। এখন সারাদিনই পরিবারকে সময় দেওয়া যাচ্ছে এটা কেমন অনুভব করছেন?
-মিরাজঃ এটা খুব ভালো ছিল। আর এই একটা লম্বা সময় কাটাতে পেরেছি পরিবারের সাথে, আর পরিবারও নিশ্চয়ই খুশি হয়েছে। কারণ অনেক ব্যস্ত সময়ের মধ্যে পরিবারকে সময় দেওয়া হয় না। সবমিলিয়ে আমার জন্য ভালো একটা সময় ছিল।
প্রশ্ন ৬ঃ ক্রিকেটারদের জন্য সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ক্রিকেটের বাহিরে থাকলেও ফিটনেস ঠিক রাখা। বাড়িতে বসে ফিটনেস কিভাবে মেন্টেন করছেন?
-মিরাজঃ আমি গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। আমাদের এখানে একটা খোলা মাঠ আছে, স্কুলের মাঠ। গ্রাম্য পরিবেশ, এখানে বেশি মানুষ নাই। আমি যখন যেতাম, বিকালে একা একা গিয়ে প্র্যাকটিস করে চলে আসতাম। এখানে তেমন সরঞ্জাম নেই, তাই খুব বেশি ভালো প্রিপারেশন নিতে পারিনি। লক ডাউন যেহেতু শেষ, এখন খুলনায় এসেছি। এখানে সরঞ্জাম রয়েছে, আরও ভালোভাবে চেষ্টা করবো নিজের ফিটনেস ধরে রাখার।
প্রশ্ন ৭ঃ ক্রিকেটের মাঠ থেকে প্রায় দু’মাসের উপরে বাইরে। মাঠের ক্রিকেট, নিজের সহযোদ্ধা ক্রিকেটারদের কেমন মিস করছেন?
-মিরাজঃ হ্যাঁ, অবশ্যই সবাইকে মিস করেছি। মাঠে একসাথে খেলা, প্র্যাকটিস করা, এগুলা অনেকদিন হয়ে ওঠে না। এগুলো সত্যিই মিস করছি।
প্রশ্ন ৮ঃ ২০১৬ সালের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের প্রতি সবার আগ্রহের মাত্রা বেশি ছিল সেবার আমরা পারি নাই সেমিফাইনালে দুর্ভাগ্যের কারনে তবে এবার আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। ২০১৬ সালের দল এবং ২০২০ সালের দল নিয়ে যদি কিছু বলেন।
মিরাজঃ হ্যাঁ, ওরা অনেক ভালো ক্রিকেট খেলেছে। আমরা যেটা পারিনি ওরা সেটা পেরেছে। ওরা ভালো ক্রিকেট খেলার কারণেই কিন্তু ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আর ওদের ভিতরে সবাই পারফর্মার। মানে ওদের ভিতর কিন্তু কখনও এটা হয়নি, হায়েস্ট রান টেকার হতে হবে বা হায়েস্ট উইকেট টেকার হতে হবে। যার কারণে ওরা ভালো করেছে।
২০১৬ সালে আমাদের গাফিলতিটা হচ্ছে, আমরা যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে ভালো করতে পারতাম তাহলে হয়তো আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারতাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঐ সেমিফাইনাল ম্যাচ আমাদের অনেক কষ্ট দিয়েছে।
২০২০ সালের এই দলের ভালো দিকটা হচ্ছে এরা মানসিক দিক থেকে অনেক স্ট্রং। এটাই ওদের সবচেয়ে বড় শক্তি।
প্রশ্ন ৯ঃ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অনূর্ধ্ব ১৯ দলের কে কে আগামীতে বাংলাদেশের জাতীয় দলের হয়ে বেশি দিন সার্ভিস দিয়ে যাবে বলে মনে করেন? এবং তাদের শক্তির দিক গুলো যদি উল্লেখ করেন।
-মিরাজঃ স্পেসিফিক ভাবে কারও কথা বলা সম্ভব না। বর্তমান এই পুরো দলটাই একটা এসেট হতে পারবে আমাদের জন্য। আমি মনে করি যে টিমটা বিশ্বকাপের মতো একটা জয় নিয়ে আসতে পারে, তারা ন্যাশনাল টিমের জন্য অনেক দিন সার্ভিস দিয়ে যেতে পারে। এদের প্রধান শক্তি এরা সবাই একটা টিম হয়ে খেলে। কিছুক্ষণ আগেও যেটা বলছিলাম, এই দলের সবাই পারফর্মার। ওদের মাঝে এটা দেখা যায়নি হায়েস্ট রান টেকার হতে হবে বা হায়েস্ট উইকেট টেকার হতে হবে। যা করবো সবাই মিলে করবো, এই মনোবলের জন্যই ওরা ভালো করেছে এবং আগামীতেও ভালো করবে। ইনশাআল্লাহ। এদের এ্যাটিটিউড ও এগ্রেসিভনেস টাই এদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রশ্ন ১০ঃ আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের ইতিহাসের সেরা দল কোনটি? কোন ব্যাচকে সেরা বলে মনে করবেন? এবং কেন ?
-মিরাজঃ আমার কাছে মনে হয়, সাকিব ভাই, তামিম ভাই, মুশফিক ভাইদের যে ব্যাচটা ছিল এটা আমার কাছে অনূর্ধ্ব ১৯ এর সেরা দল মনে হয়। কারণ ওনারা হয়তো তাদের সময়ে বড় কিছু এ্যাচিভ করতে পারেনি, কিন্তু ওনারা ন্যাশনাল টিমের হয়ে অনেক কিছু করেছেন। ডোমিনেট করে খেলেছেন। ২০০৬ সালের ঐ ব্যাচের অনেকেই কিন্তু ন্যাশনাল টিমে খেলেছেন।
প্রশ্ন ১১ঃ বর্তমান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সকল খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে যদি সিনিয়র ভাই হিসেবে কোন পরামর্শ দেন। কারন অনেকে এই অনূর্ধ্ব ১৯ এর তারকা হয়ে পরে হারিয়ে যায়।
-মিরাজঃ ওদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলবো, অবশ্যই হার্ডওয়ার্ক করতে হবে। যেহেতু ওদের চ্যালেঞ্জ থাকবে আরেকটা বিশ্বকাপ জেতার। যখন আরও একটা, দুইটা টিম এমন বিশ্বকাপ নিতে পারবে তখন আমাদের ন্যাশনাল টিমের জন্য কিন্তু আরও সাপোর্ট থাকবে। ভবিষ্যতে ন্যাশনাল টিমের জন্য আরও ভালো হবে ওরা যদি আরও ভালো ক্রিকেট খেলতে পারে।
প্রশ্ন ১২ঃ ২০১৬ অনূর্ধ্ব বিশ্বকাপে ৬০ গড়ে ২৪২ রান করেন এবং ৩.৭৫ ইকোনমিতে ১২ উইকেট তুলে নেন সেই সাথে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় আপনি তারপর থেকে সবার আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে কিন্তু জাতীয় দলের এখনও আমরা মেহেদী মিরাজকে একজন বিশ্বমানের বোলার হিসেবে পেলেও একজন বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান হিসেবে পাচ্ছি না। এর কারন কি হতে পারে?
-মিরাজঃ এটা নিয়ে বলতে গেলে অনেক কথাই বলতে হয়। তবে সংক্ষেপে বলি, ন্যাশনাল টিমে কিন্তু অনেক পারফর্মার আছে, ব্যাটিং অর্ডারও উপরে করা যাচ্ছে না। আমি যেখানে খেলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি ওখানে কিন্তু খেলা যাচ্ছে না, কারণ ঐ পজিশনে পারফর্মার আছে। আর আমি যেই পজিশনে খেলছি তাতে সাত, আট এমনকি নয় নম্বরে পজিশনে খেলতে হয়। ঐ পজিশনে কিন্তু বড় স্কোর করার সুযোগ হয় না। ২০-২৫ বা ১০-১৫ রানে নট আউট থাকতে হয়। দল খুব বেশি বিপর্যয়ে না পড়লে বড় স্কোর করার সুযোগ হয় না। আশা করি ইনশাআল্লাহ সামনে আরও ভালো করতে পারবো। দুই, তিন বছর পর উপরে খেলার সুযোগ আসলে তখন হয়তো আরও পারফর্ম করতে পারবো।
প্রশ্ন ১৩ঃ অনূর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেট ইতিহাসের সব দেশের মাঝে সবচেয়ে বেশি উইকেট (৮০ টি) শিকারি বোলার মেহেদি হাসান মিরাজ, এবং সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হিসেবে ১১ তম এই রেকর্ড টা আপনার দখলে। এইটা কিভাবে দেখেন?
-মিরাজঃ এটা আসলে ভালো লাগার বিষয় অবশ্যই। বিশেষ করে আমি যখন ৮০টি উইকেট পেয়েছিলাম তখন সবাই আমাকে উঁচু করে ধরেছিল, তো এটা বেশ ভালো লেগেছিল। মূলত শান্ত, ও এই উদ্যোগটা নিয়েছিল। আমি জানতাম ৮০উইকেট শিকার করবো, কিন্তু ঐ মুহূর্তের ওটা মাথায় ছিল না। তো সবমিলিয়ে ভালো একটি অনুভূতি ছিল।
প্রশ্ন ১৪ঃ মেহেদী মিরাজ যদি ক্রিকেটার না হলে কোন পেশায় দেখা যেত?
মিরাজঃ ক্রিকেট না হলে কি হতাম ওটা আল্লাহ জানেন৷ আসলে ছোট থেকেই ক্রিকেট পছন্দ করতাম সেজন্য ওভাবে অন্য কিছু নিয়ে কখনও ভেবে দেখা হয়নি।
প্রশ্ন ১৫ঃ বিশ্ব মানের একজন বোলার ডেনিয়েল ভেট্রোরিকে আপনারদের কোচ হিসেবে পেয়েছেন , উনার কাজ থেকে কতটা সাপোর্ট পেয়েছেন নিজের বোলিংয়ের জন্য?
-মিরাজঃ ডেনিয়েল ভেট্রোরি আসলে অনেক বড় মাপের একজন খেলোয়াড়। ওর কাছ থেকে আরও অনেক কিছু শিখতে পারছি এটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া।
প্রশ্ন ১৬ঃ ক্রিকেটের ৩ টি ফরমেটের সবচেয়ে প্রিয় ফরমেট কোনটি?
-মিরাজঃ আমার কাছে টেস্ট ফর্মেটটাই সবচেয়ে প্রিয় কারণ এখান থেকে অনেক সময় ধরে শেখা যায়।
প্রশ্ন ১৭ঃ আমরা সাধারণ টেস্ট ম্যাচ কম জয় লাভ করি আবার শ্রীলংকার মাটিতে যেকোন দলের জন্য জয় লাভ করা কঠিন। বাংলাদেশের ১০০ তম টেস্ট ম্যাচে উইনিং রান আপনার ব্যাট থেকে আসে সেই সময়ের অনুভূতি কেমন ছিল?
-মিরাজঃ সেই সময়টা খুব ভালো ছিল। আসলে ঐ সময়টায় খুব ভালো লাগছিল, উইনিং রানটা আমার ব্যাট থেকে আসছিল। মুশফিক ভাই বলছিল, উইনিং রানটা তোর ব্যাট থেকে হলো।
প্রশ্ন ১৮ঃ ক্রিকেটে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ৩ জনের বন্ধু কে কে?
-মিরাজঃ প্রিয় তিনজন বন্ধু, মুস্তাফিজ, শান্ত, সাইফুদ্দিন।
প্রশ্ন ১৯ঃ জাতীয় দলের ড্রেসিং রুমের একটি মজার স্মৃতি যদি আমাদের সাথে শেয়ার করতেন।
মিরাজঃ ড্রেসিং রুমের প্রতিটি জিনিসই আমার কাছে স্মৃতি। তবে জেতার পরে ড্রেসিংরুমে আমরা যে গানটা গাই, আমরা করবো জয়। এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে।
প্রশ্ন ২০ঃ বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে একটি স্বপ্নের কথা বলেন যা একদিন বাস্তবে রূপান্তর করতে চান। এবং তার অগ্রনায়ক হবে মেহেদী হাসান মিরাজ।
-মিরাজঃ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
প্রশ্ন ২১ঃ আমরা প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছি, আপনি হয়ত জানেন ভার্চুয়াল জগতে ক্রিকেটখোর গ্রুপ শুধু মাত্র বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ দলকেই সাপোর্ট করে, আর কোন দলকে সাপোর্ট করে না এই জিনিস টা কিভাবে দেখেন?
-মিরাজঃ ক্রিকেটখোর গ্রুপটা বাংলাদেশ টিমকে যেভাবে সাপোর্ট করে এটা আসলে অনেক বড় পাওয়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্য। সাময়িক ভাবে যে ভালো করছে তার সঙ্গ দিলাম, খারাপ করলে মুখ ফিরিয়ে নিলাম এটা ক্রিকেটখোর করে না। বরং ভালো খারাপ সময়ে পাশে থাকে। ভুল ত্রুটি দেখলেও সেটা নিয়ে গঠন মূলক আলোচনা করে যা সবাইকে দিয়ে সম্ভব হয় না।
প্রশ্ন ২২ঃ আমার শেষ প্রশ্ন, ক্রিকেটখোর গ্রুপ সম্পর্কে যদি কিছু বলতে চান, তাদের অফলাইন ও অনলাইন কার্যক্রম সম্পর্কে।
-মিরাজঃ প্রায় সাড়ে চার লক্ষ মেম্বারের এই গ্রুপটি একদিনে এতো দূরে আসেনি। তাদের অনলাইন, অফলাইন কাজে মাধ্যমে এতো দূর আসতে পেরেছে। আগামীতে যেন আপনারা আরও এগিয়ে যেতে পারেন সেজন্য শুভ কামনা রইলো।
— আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে সময় দেওয়ার জন্য। ক্রিকেটখোরের পক্ষ থেকে আপনার জন্যও অনেক শুভ কামনা। খুব দ্রুত সুস্থ শহর ফিরে আসুক ক্রিকেট এটাই আমরা সবাই চাই।

মন্তব্য করুন

এই বিভাগের আরো খবর