নেতৃত্ব ছাড়ার কারণ ব্যাখা করতে গিয়ে দেশের ক্রীড়া ভিত্তিক একটি ওয়েবসাইটকে তামিম বলেন, ‘আমি যদি কারো ওপর সন্তুষ্ট না থাকি বা কেউ যদি আমার ওপর সন্তুষ্ট না থাকে তাহলে এত বড় ইভেন্টে (বিশ্বকাপে) আপনি যদি শুধু পজিশনটাকে (অধিনায়কত্ব) ধরে রাখেন-ভালোভাবে যোগাযোগ করতে পারছেন না বা একটা অস্বস্তি থেকে যাচ্ছে, তো এটাতো দলের মধ্যে একটা প্রভাব ফেলবেই। আমি সেই স্বার্থপর ব্যাক্তিটা হতে চাইনি। আমার জন্য ৫ শতাংশও যদি দলের ওপর প্রভাব পড়ে তাহলে সেটা আমি চাই না।’
তামিম ইকবালের সমস্যার শুরুটা মূলত আফগানিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজে। প্রথম ম্যাচে কিছুটা চোট নিয়েই খেলেছিলেন তামিম ইকবাল। যা ভালো ভাবে নেননি চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। এমনকি এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছিলেন প্রধান কোচ।
টিম ম্যানেজমেন্টের এমন আচরণের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দেন তামিম। এরপর অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে অবসর ভেঙে ক্রিকেটে ফেরেন তিনি। ক্রিকেটে ফিরলেও হাথুরুসিংহের সঙ্গে তামিমের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।