মিরপুরে কিউই বধ; টানা তিন সিরিজ জয়!
রিয়াদের নেতৃত্ব টানা তিন টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়, সেটিও বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবার। এমন রেকর্ডের ম্যাচে নাসুমের স্পিন ঘূর্ণির সাথে ফিজের দূর্দান্ত বোলিং। নাঈমের পর রিয়াদের ম্যাচ উইনিং ইনিংস। সবমিলিয়ে কিউইদের ৬ উইকেটে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জয়ের পাশাপাশি টানা তিন সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ।
আশরাফুলে নতুন ইতিহাস:
সয়মটা ২০০১ সাল; এক পুচকে বালকের সাদা পোশাকে আগমন। বয়সটা সবে ১৭ পেরিয়েছে। এই বয়সে ব্যাট হাতে দাপট দেখানো তো চাট্টিখানি কথা নয়। তার উপর বিপক্ষে দলে মুরালিধরন, চান্দিমা ভাসের মতো সেরা বোলার। কিন্তু ক্রিকেট যে গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা। এই খেলায় নিজেদের সেরা দিয়ে সবাই দাপট দেখিয়ে থাকেন। ঠিক তেমনি পিছিয়ে ছিলো না বাংলাদেশের জার্সিতে নিজের অভিষেক ম্যাচ খেলতে নামা আশরাফুল। প্রথম ইনিংসে নামের প্রতি সুবিচার করতে না পারলেও নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস মাত্র ১৭ বছর ৬১ দিনে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে নিজের নামটি লিখেছিলেন ইতিহাসের পাতায়। সেটি হলো টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসের কনিষ্ঠতম সেঞ্চুরির রেকর্ড।
স্মিথের ব্যাটিং নৈপুণ্যে অস্ট্রেলিয়ার লীড:
টেস্ট চ্যাম্পিনয়শীপের অংশ হিসেবে ইংল্যান্ডের মাটিতে ৫ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে পা রাখেন অস্ট্রেলিয়া। ৫ ম্যাচ সিরিজে ১-১ এ সমতা রেখে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে মাঠে নামে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচে স্মিথের ডাবল সেঞ্চুরি এবং অস্ট্রেলিয়ান বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৮৫ রানের জয় পায় সফরকারী অস্ট্রেলিয়া। সেই সাথে ২-১ এ এগিয়ে যায় পেইন বাহিনী।
ভিভ রিচার্ডের ব্যাটে ১০৪ বছরের অপেক্ষার সমাপ্তি!
টানা দুই ফাইনালে হার! ১০৪ বছর ধরে নিজেদের ঘরে বড় কোনো শিরোপা তুলতে পারেনি সমারসেট। অবশেষে সেই অপেক্ষার সমাপ্তি ঘটে ভিভের দারুণ ব্যাটিংয়ে। ১৯৭৯ সালের আজকের দিনে লর্ডসে নর্থহান্টসকে হারিয়ে জিলিট কাপ জিতেছিলো সমারসেট। সেদিন ব্যাট হাতে ১১৭ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরার পুরষ্কার জিতেছিলেন ভিভ।
আজকের দিনে যাদের জন্ম:
১৯০৮ সাল- কে. এন. অনন্থপদমনভন- ভারত।
১৯০৮ সাল- জনি লিন্ডসে- দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৯১৪ সাল- ডগ ফ্রিম্যান- অস্ট্রেলিয়া।
১৯৪৪ সাল- টেরি জেনার- অস্ট্রেলিয়া।
১৯৫২ সাল- জিওফ মিলার- ইংল্যান্ড।
১৯৬৬ সাল- গুলাম আলী- পাকিস্তান।
১৯৮৯ সাল- লাহিরু থিরিমান্নে- শ্রীলঙ্কা।
১৯৯০ সাল- জস বাটলার- ইংল্যান্ড।
১৯৯৯ সাল- সুবমান গিল- ভারত।
আজকের দিনে যাদের মৃত্যু:
১৯৮০ সাল- ব্রুস ডুল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়া।
১৯৮৪ সাল- ফ্রাঙ্ক লসন- ইংল্যান্ড।
২০০২ সাল- লৌরি উইলিয়ামস- ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
আজকের দিনে সেঞ্চুরি:
১৯৮০ সাল- বিলি মারডক- ১৫৩* বনাম ইংল্যান্ড।
১৯৯২ সাল- অ্যালান বর্ডার- ১০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা।
১৯৯৩ সাল- হানসি ক্রনিয়ে- ১২২ বনাম শ্রীলঙ্কা।
১৯৯৯ সাল- রাহুল দ্রাবিড়- ১০৩* বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
১৯৯৯ সাল- রিকার্ডো পাওয়েল- ১২৪ বনাম ভারত।
২০০১ সাল- জ্যাক ক্যালিস- ১৫৭* বনাম জিম্বাবুয়ে।
২০০১ সাল- মোহাম্মদ আশরাফুল- ১১৪ বনাম শ্রীলঙ্কা।
২০০৯ সাল- সামারাবীরা- ১০৪ বনান নিউজিল্যান্ড।
২০১৩ সাল- মাইকেল ক্লার্ক- ১০৫ বনাম ইংল্যান্ড।
২০১৫ সাল- জেমস টেলর- ১০১ বনান অস্ট্রেলিয়া।
২০১৯ সাল- এলিসি পেরি- ১১২* বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রমীলা।
আজকের দিনে ৫ উইকেট:
১৯৯৩ সাল- মুরালিধরন- ১০১/৫ বনাম দ. আফ্রিকা।
২০০১ সাল- মুরালিধরন- ৯৮/৫ বনাম বাংলাদেশ।
২০০৫ সাল- শেন ওয়ার্ন- ১২২/৬ বনাম ইংল্যান্ড।
২০১৪ সাল- ক্রেগ ইয়ং- ৪৬/৫ বনাম স্কটল্যান্ড।
২০১৭ সাল- ক্রেমার রোচ- ৭২/৫ বনাম ইংল্যান্ড।