চট্টগ্রামে চার দিনের ম্যাচে বিসিবির হাই পারফরম্যান্স (এইচপি) দলের বিপক্ষে ব্যাট হাতে শান্ত-সাদমানের রান। ৪ রানের জন্য শান্ত সেঞ্চুরি বঞ্চিত হলেও দিনশেষে এ দলের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২৬০ রান!

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস ভাগ্যে জয়ী আকবর আলী নেন বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত। আকবর আলীর সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিলনা সেটি প্রমান হতে সময় নেননি বোলাররা। দলীয় ২৪ রানে ব্যক্তিগত ১২ রানে সাজঘরে ফিরেন ওপেনার সাইফ হাসান। শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে জুটি গড়েন শান্ত ও সাদমান। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দুইজনই দেখা পান ফিফটির। দলীয় ১৪৭ রানের মাথায় সাদমান আউট হলে ভাঙে ১২৩ রানের জুটি। এরপর দ্রুত ফিরে যান অধিনায়ক মিথুন!
এক প্রান্ত আগলে রেখে শান্ত এগিয়ে যান সেঞ্চুরির দিকে। ওপর প্রান্তে ২১ রানে বিদায় নেন ইয়াসির আলীও! শুক্কুরকে সাথে নিয়ে সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে গিয়ে খেয় হারিয়ে বসে শান্ত। মাহমুদুল জয়ের বলে ৯৬ রানে ফিরেন সাজঘরে। দিনের বাকিটা পথ অপরাজিত থেকেই কাটিয়ে দেন ইরফান শুক্কুর ও মুনিম। হাই-পারফরম্যান্স দলের বোলারদের পক্ষে একটি করে উইকেট শিকার করেছেন মাহমুদুল, সুমন, মুরাদ ও রেজাউর রহমান রাজা।
সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড:
বাংলাদেশ ‘এ’ দল ২৬০/৫ (৯০ ওভার)
শান্ত ৯৬, সাদমান ৫৮, ইরফান ২৮, ইয়াসির ২১, সাইফ ১৫, মুনিম ১৫, মিঠুন ৯;
মাহমুদুল ১০-১-২৪-১, সুমন খান ১৬-৬-৪২-১, হাসান মুরাদ ১৩-৪-৪০-১ ও রাজা ১৫-০-৬৮-১।
বাংলাদেশ ‘এ’ দল : মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক), সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, ইয়াসির আলি চৌধুরী, ইরফান শুক্কুর, মুনিম শাহরিয়ার, রাকিবুল হাসান, নাঈম হাসান, কামরুল ইসলাম রাব্বি ও শহিদুল ইসলাম।
হাই-পারফরম্যান্স একাদশ : তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, মাহমুদুল হাসান জয়, শাহাদাত হোসেন দীপু, তৌহিদ হৃদয়, আকবর আলি (অধিনায়ক), আনিসুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, সুমন খান, তানভির ইসলাম, রেজাউর রহমান রেজা ও হাসান মুরাদ